Small journey

ছোট ছোট ঢেউ জুড়েই সুনামীর সৃষ্টি হয়

Showing posts with label আমার লেখালেখি. Show all posts
Showing posts with label আমার লেখালেখি. Show all posts

কথোপকথন : মেঘলা আকাশ Share Wednesday, November 12, 2008 at 8:32pm

বিকেলের শেষ আলোয় চেয়ে দেখি কমলা রঙের নরম রোদ ছুঁয়েছে আকাশ। বির্সজনের অপেক্ষায় দিনের ছায়া ছড়িয়ে দিয়েছে তার মনের না বলা কথা। মিলনের রং রাঙিয়ে দিয়েছে কাকেদের ঠোঁটে, ধুসর রঙের ঠোঁটে লেগেছে তাই জাফরানী রং। সেদিন অবাক চোখে দেখেছি আমি কালো রঙয়ের ঠোঁটগুলো তার অন্ধকার কে ছুঁড়ে ফেলে জাফরানী রং ধারণ করেছে। ধূসর রঙের পাখনাগুলো হয়েছে হাল্কা রঙয়ের জাফরান শাবক। অবাক চোখকে আরো অবাক করে দেখলাম আমি ঝাউগাছের নরম ডালে দুটি পাখি উড়ে এসে পাশাপাশি বসে রইল অনেকক্ষণ, একজন আরেকজন থেকে মুখ ফিরিয়ে। নি:শ্চুপ, শব্দহীন। আড়চোখে চেয়ে থাকা। শুধু থেকে থেকে ডানা ঝাপটানোর খসখসানি। যেন এই নীরবতায় বুকের ধ্বকধ্বকানি বেড়িয়ে না পড়ে। কত কাছাকাছি, অথচ কতটা দূরে। এই স্বেচ্ছা নীরবতায় কথা নেই, বোঝানোর ব্যথা নেই, তবুও জানে পাশে আছে। ক্যামেরাটা অন করতেই উড়ে চলে গেল।তারপর প্রায় প্রতিদিনই দেখেছি আমি পাখিদুটো উড়ে এসে বসে সেই একই গাছে, পাশাপাশি বসে থাকে । কেউ কারো সাথে কথা বলে না। তারপর একসময় বিদায় জানিয়ে চলে যায়। কি অদ্ভূত........চাবিরগোছাটা’কে শূন্য ছুঁড়ে দিতে দিতে ভাবলাম এই পার্থিব জীবনে কেউই কারো নয়।প্রতিটি মানুষই স্বতন্ত্র, নিজের পৃথিবীতে সে সবসময়ই একা।

আজ আমি ফিরিয়ে এনেছি আমার ফকিরের খাতা, আমার বন্ধু কাঁচপোকা, প্রজাপতি, জোনাকি , ঘাসফড়িং।মেতেছি ভবিষ্যতের সাথে চড়ুইভাতির খেলায়। মিলেছি দুর আকাশের সাথে। করেছি কফির কাপের সাথে মিতালি, আর হৃদয়ে তুলেছি প্রণয়ের ঝড়.................
প্রথম ফকির: নাম:সৌমত্ত খান , মহিলা, দুই ছেলে এক মেয়ে, স্বামী, সন্তান, জামাই সবাই বউ পেটাতে ওস্তাদ।
ফার্স্ট ইন ফার্স্ট আউট FIFO, মনটা’ই খারাপ হয়ে গেল।
দ্বিতীয় ফকির: সোহরাব আলী সর্দার। একছেলে, বউ পেটানোর কথা মনে করতে পারেনা। এটা কি কোন ব্যাপার হলো যে মনে রাখতে হবে? বউ পেটানো জায়েজ।
তৃতীয় জন: কথা বলতে পারেনা, নাম এস.কুমার। এস এর Abbreviation টা জানা হলো না। সেই সাথে জানা হলো না বউ ছিল কি নেই, তার সাথে পেটানোর ইতিহাস।
চর্তুথ জন মহিলা, আমি নামায পড়ছিলাম বলে দ্যাখা হয়নি তার দীর্ঘশ্বাস।

আজ রোবো'র সাথে মনে মনে কথা বললাম, অনেকক্ষণ.....................................
কথোপকথন:
- তুমি আছো?
-................।
-ভাল আছো?
-যেমনটা থাকি সবসময়।
-ভালোবাসো?
-সবকিছুই অসমাপ্ত
-ভালবাসো?
-কেন শুধু শুধু স্বপ্ন দ্যাখা, শূন্যে বাসা বাধাঁ, কাঁচের ওপাশে হাত ছুঁয়ে থাকা?
-ভালোবাসো?
-ভালোবাসি কমলার ঝাড়, চা গাছের সবুজ পাতা,নদীর বয়ে চলা,আকাশের দিকে চেয়ে থাকা
-ভালবাসো?
- ভালবাসি কবিতার খাতা, এলোমেলো রাতজাগা
-ভালবাসো?
-অনর্থক এপথ চলা
-ভালবাসো?
-মন ছুটে চলে সবুজ আঁচল ছায়ায়, মেঘগুলো ছিঁড়ে ফেলে বাসা, তবে কেন মিছেমিছি স্বপ্ন আকাঁ?
-ভালো আছো?
-ভালো যে থাকতেই হয়, থাকতে হয়েছে সবসময়
-ভালবাসো?
-বলেছিতো একবার ভালবাসি আমার পৃথিবী, আমার না বলা কথা
- জেনেছো কি সূর্য জেগে থাকে রাতের আঁধারে, যায় না তারে বাঁধা?
- ভালবাসো?
-ভাঙতে চাইনা আমি বিশাল পাথর, নিয়মের বেড়াজাল। খোলসের মধ্যে ডুবে আছি, থাকবো অনন্তকাল,যতদিন পারা যায়
- পারবে কি? জেনেছি তো আমি কেন তোমার মুখের কোষগুলো জুড়ে রৌদ্ররা খেলা করে, কেন শ্রাবণ ভাসিয়ে নিয়ে যায় তোমার দু’চোখ
-বলেছি তো আমি ,ভালবাসি খোলসের ভেতর,
-ভালবাসো?
-ভালবাসি খোলসের মাঝে বেঁচে থাকা, চা গাছের নরম পাতা
-কেন সব ভুলে ভুলে থাকা, কাছে থেকে দূরে থাকা, চা গাছের নরম পাতা?
-বুঝে নিও তুমি....ভালবাসি খোলসের মাঝে বেঁচে থাকা, কাছে থেকে দূরে থাকা, তুলসী বনের না বলা কথা, চা গাছের নরম পাতা, আকাশের দিকে চেয়ে থাকা, প্রিয়জনের স্বপ্নগাঁথা।ভালবাসি পৃথিবী আমার..............
- সেখানেও তো আমি আছি।
-...........................
-চুপ করে কেন? তুমি আছো?
-মনে রেখো ভালবাসি পৃথিবী আমার.........

হাইপো

আমার ছোট বেলার বন্ধু সজল। কলেজেও আমরা এক সাথে দিন কাটিয়েছি। সেদিন হঠাৎ সজল এসে উপস্থিত। মুখের আকাশে রাজ্যের মেঘ। ব্যাপার কি ঠিক বুঝতে পারলাম না। পিঠে ধাক্কা দিয়ে বললাম কিরে কি হয়েছে? সজল ভেজা চোখে বললো,” সে আর নেই।“ সে আর নেই, মানে টা কি? শিমুল আর নেই।আতঁকে উঠি,শিমুল আর নেই। শিমুল আমাদের বন্ধু।কাঁপা কাঁপা গলায় বলি কি হয়েছিল? কিভাবে মারা গেল? কখন মারা গেল? বল না। সজল বললো স্কুলের জন্য নতুন বিল্ডিং তোলা হচ্ছে। জায়গার প্রয়োজন। তাই তাকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে। আমি যেন আকাশ থেকে পড়ি। চল যাই। রেডিও সেন্টারের সামনে আমাদের অতিপ্রিয় স্কুলটা একসময় দিগন্ত অবারিত মাঠে ভরা ছিল। তিন পাশে খোলা মাঠ। সামনে রেডিও সেন্টার, ন্যাশনাল লাইব্রেরী, আরো পেছনে তাকালে দেখা যাবে আবহাওয়া অফিসের সেই বিখ্যাত ডিম টা। একটু দূরে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সংসদ ভবন, প্যারড স্কয়ার,বয়েজ স্কুল, অন্য দিকে পঙ্গু হাসপাতাল,শিশুমেলা।আর মাঝখানে আমাদের অতিপ্রিয় স্কুলের লাল বিল্ডিংটা। দুই বন্ধু হাত ধরে স্কুলের ভেতর গেলাম। সেই মাঠ আর নেই। স্কুলের খোলা বারান্দায় সারি সারি করে পরানো হয়েছে রডের গয়না। মনে হচ্ছে বিশাল বড় একটা জেলখানা।ইট,রড,কংক্রীটের পর্বত পেরিয়ে সেই জায়গাটায় পৌছাঁবার চেষ্টা করলাম, যেখানে শিমুল দাঁড়িয়ে ছিল। ঠিক জায়গাটা খুঁজে বের করতে পারলাম না। ঝাপসা চোখে তাকালাম। বন্ধু , কই তুমি? হঠাৎ সজল কাঁপতে শুরু করলো।উদ্ভ্রান্তের মত আমার দিকে চেয়ে শার্টখুলে ছুঁড়ে ফেলে দিল।সজল, সজল.....আমি ধাক্কা দেই। সজল যেন আমার কথা শুনতে পায়না। লোকজন ছুটে আসে। ধরাধরি করে হাসপাতালে পৌঁছে দেয়। কয়েকদিন হাসপাতালে থাকার পর ডাক্তার ঘোষণা করলেন, সজলের ডায়াবেটিস হয়েছে যাকে ডাক্তারী ভাষায় বলা হয় ডায়াবেটিস মিলিটাস। ভাবছেন বাড়িয়ে বলছি না? এ আবার কেমন ডায়াবেটিস? ডায়াবেটিস হলে তো ঘন ঘন ছোট ঘরে ছোট কাজে উঁকি দিতে হয়। ক্ষুধায়-তৃষ্ণায় পেট বেচারা আরো চ্যাঁচাতে থাকে “ খেতে দাও, খেতে দাও”। রাশি রাশি খাবার পেটের গুদামে চালান করার পরেও দেখা যায় চামড়া হাড়ের সাথে এঁটে যাচ্ছে। আর সজলের তো মৃগী রোগের লক্ষণ। হ্যাঁ, প্রথমে সজলকে দেখে আমিও ভেবে ছিলাম ওর মৃগী রোগ আছে। একবার মুখের উপর চামড়ার স্যান্ডেল ঘোরাতেও চেয়েছিলাম। কিন্তু চামড়ার স্যান্ডেলের যে দাম, আমার মত বেকার মানুষের পক্ষে তা পদতলের আয়ত্বে আনা সম্ভব না। তাই রেগজিন/রেক্সিন যাই বলেন সে আবরণই আমার পদতলের শোভা বর্ধন করে। তাছাড়া সজলকে আমি ছোটবেলা থেকে চিনি। প্রায় ১০ বছর। ওর বাড়িতেও আমার যাওয়া আসা আছে। কখনো তো কাউকে বলতে শুনিনি ওর মৃগী রোগ আছে।কলেজ থেকে ফেরার সময় পথে রোড এ্যাকসিডেন্টে ছোট্টশিশুর গুঁড়ো হয়ে যাওয়া মাথা দেখেও সজলকে মূর্চ্ছা যেতে দেখিনি। তাহলে আজ হঠাৎ এমন হলো কেন? উত্তর টা আমি হাসপাতাল থেকেই পেয়ে গেলাম। আসলে যারা ডায়াবেটিসের রোগী তাদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ইনসুলিন তৈরী হয় না। ফলে রক্তে ধীরে ধীরে সুগারের পরিমাণ বাড়তে থাকে।পরিণতিতে ইউরিনকে ঘনঘন ছোট ঘরে রেখে আসতে হয়। তাতে শরীরের ওজন দ্রুত কমে যায়। ডায়াবেটিস রোগীর শক্তি দিন দিন কমে যেতে থাকে এবং খাবার নিয়ন্ত্রণে কোন কাজ হয় না।শরীর দূর্বল হয়ে পড়ে এবং পরর্বতী সময়ে রোগী অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে। যদি এমতাবস্থায় রোগীর চিকিৎসা না করা হয় তবে রোগী মারা যায়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের মূল ব্যাপারটা হলো সামঞ্জস্যতা। অর্থ্যাৎ আপনাকে সুগার বা শর্করা জাতীয় খাদ্য এমন পরিমাণে খেতে হবে যেনো পুরোটা ইনসুলিনের সহায়তায় শক্তিতে পরিণত হতে পারে। রক্তে যেন সুগার অবশিষ্ট না থাকে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ইনসুলিন যদি শরীরে না নেওয়া হয় তবে রক্তে প্রচুর সুগার দেখা দেয়। ফলে রোগী পিপাসা ও ক্লান্তি বোধ করে। একে "হাইপার গ্লাইসেমিয়া" বা হাইপার বলে। আবার শরীরে যদি অতিরিক্ত ইনসুলিন নেওয়া হয়ে যায় এবং সে অনুযায়ী সুগার বা শর্করা জাতীয় খাদ্য খাওয়া না হয় তবে মস্তিস্কে ব্যবহৃত মূল সুগারকে ইনসুলিন টেনে নেয়। ফলে শরীর দূর্বল হয়ে পড়ে। একে "হাইপোগ্লাইসেমিয়া" বা সংক্ষেপে হাইপো বলে। তবে এই হাইপো অবস্থা যদি বেশিক্ষণ চলতে থাকে রোগী অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে। যেটা সজলের ক্ষেত্রে হয়েছিল।এ অবস্থাতে সবচেয়ে করণীয় হলো সাথে সাথে মিষ্টি জাতীয় কোন খাবার খেয়ে নিতে হবে। এটা চিনি মিশ্রিত দুধ বা চা হতে পারে, অথবা শরবত। কোন কোন ক্ষেত্রে রোগীর পায়ের গিঁট ফুলে যেতে পারে। প্রথম প্রথম মনে হতে পারে হজমের সমস্যা হয়েছে। সজলকে প্রায়ই দেখতাম মুখ হাঁড়ির মত করে বসে থাকতো। শাক খাবেনা, মাংস খাবেনা , পেটের সমস্যা। ডিম খেলে বাড়তি আপদ, আরো হাজারো খুঁটিনাটি। তাই ওর জন্য আমাদের খুব হিসেব করেই বাজার করতে হতো। কখনো কখনো লক্ষ্য করতাম ওর পায়ের গিঁট ফোলা। ভাবতাম সারাক্ষণ চেয়ারের উপর বসে থাকে বলেই হয়তো পা ফুলে গেছে। পা দুটো আকাশের দিকে তুলে দেবার পরার্মশও দিয়েছি অনেক সময়। প্রায়ই দেখা যেতো সজল বাদুরের মত ঠ্যাং ঝুলিয়ে পড়ে আছে। যাই হোক, অবশেষে একমাসের দীর্ঘ পথ পরিক্রমা অতিক্রম করিয়া হাসপাতালের অন্ন ধ্বংস করিয়া সজলবাবু মেসে পদার্পণ করিলেন। আমরা জয়ধ্বনি দিলাম। ছোট-খাট একটা ভোজেরও আয়োজন করলাম।তারপর পেটগোডাউন পূর্ণ করে দুই বন্ধু খোলা আকাশের নিচে গিয়ে দাঁড়ালাম। সজলকে চুপি চুপি বললাম, হাঁদারাম, একটা ছবি না তুলতে পারিস, এক টুকরো কাঠতো আনতে পারতি, না হয় একটা শুকনো পাতা। সজল বিরস মুখে উত্তর দিল, সে সুযোগ আর পেলাম কই? পেলে কি চুপ করে বসে থাকতাম। খবর পাবার আগেই সব শেষ। ভাবছেন কে সেই তিলোত্তমা যার জন্য আমাদের সুখের বসন্তে আগুন লেগেছে? সে আর কেউ নয়, স্কুলের একপ্রান্তে পায়ে দাঁড়িয়ে থাকা আমাদের দুই বন্ধুর অতি প্রিয় গাছ যার নিচে বসে আমরা অনেকটা টিফিন পিরিয়ড কাটিয়েছি, হেলায় হারিয়েছি অনেকগুলো অবসর । পেয়ারা পাতার মোড়কে সাজিয়েছি বুনো ঘাসফুল।কোন পাতা ছিল না বলে ফুলের গয়না কখনো পড়তে দেখিনি তাকে। মাঝে মাঝে শুধু একটা শকুন কে গাছের মগডালে বসে থাকতে দেখতাম। সে বোধহয় এদিনের অপেক্ষাতেই ছিল।

বি:দ্র: আমরা দুই বন্ধু এখন সবসময়ই ফ্লাক্সে ঘন দুধ চা নিয়ে ঘুরি। শিমুল চলে যাবার পর তার আসন অলন্কৃত করেছে হাইপো ।আর হ্যাঁ, আমার প্রযুক্তিবিদ বন্ধুরা, কখনোই রোগ লুকাবেন না। তাতে ঝামেলা বাড়বে বই কমবে না।

একনজরে হাইপোর লক্ষণ সমূহ:
১. ঘন ঘন ইউরিন বর্জন।
২. অতিরিক্ত পিপাসা।
৩. বেশি ক্ষুধা।
৪. ওজন হ্রাস।
৫. ক্লান্তি।
৬. মনোযোগ ও উৎসাহ উদ্দীপনার অভাব।
৭. ঝাপসা দৃষ্টি।
৮. বমি ও পেটে ব্যথা (অনেক সময় ফ্লু বলে ভ্রম হয়।)
৯. পায়ের গিঁট ফুলে যাওয়া।
১০. দূর্বলতা।

যদিও সজল নামে আমার কোন বন্ধু নেই, কিন্তু শিমুল গাছ টা সত্যিই ছিল আর সজলের মত একটা সহপাঠীর সাথে আমিও অনেকটা দুপুর কাটিয়েছি পেয়ারা পাতার মোড়কে বুনো ফুলের ডালা সাজিয়ে। কয়েকদিন আগে হঠাৎ আমার সেই সহপাঠী জানালো গাছটা'কে কেটে ফেলা হয়েছে। আমার মনে হলো কে যেন আমার হৃদপিন্ডটাকে কেটে ফেলেছে।


লিংক : http://forum.amaderprojukti.com/viewtopic.php?f=25&t=2689

Me

Me

About this blog

Hello

This is Fahmida. You may imagine me as a five feet white ball. Completed MBA in Management . ভাললাগে গ্রাফিক্সের টুকিটাকি। শখ ছিল ফটোগ্রাফার হবো কিংবা সাংবাদিক। হইনি কিছুই। পেশায় ব্যাংকার। জন্ম উত্তর বঙ্গে। বসবাস দক্ষিণে। মাঝে মাঝে এক আধটু প্যাঁচাই। যদিও আমার লেখালেখির হাতেখড়ি আপ্র (http://forum.amaderprojukti.com/memberlist.php?mode=viewprofile&u=1094) থেকে তারপরও মাঝে মাঝে প্রথম আলো ব্লগেও মাঝেমাঝে ঢুঁ মারি। নিক আঁধার http://prothom-aloblog.com/users/base/adhar/p1 । আজকাল সচলদের অতিথি হতে ভাল লাগে। নিক অমাবস্যা। ইদানীং টিউরোটিয়াল বিডি'তে লেখার চেষ্টা করছি। গান শোনা, কবিতা পড়তে ভালবাসি। ভালবাসি ব্লাক কফি আর সিলেটের চা-পাতা । এক কথায় Im busy for nothing :)


লাইসেন্স:Licence
by-nc-nd (Creative Commons)

My Blog List